আপনারা আপনাদের আশেপাশে দেখুন, সমগ্র ইতিহাসকে দেখুন এই একই রূপই দেখাযায়
যে পুরুষের ঈর্ষা, লালসা, অহঙ্কার, বৈরিতা এই সমস্ত কূচিন্তার পরিনাম স্ত্রী লোক ভোগ করে।
যুদ্ধ পুরুষ করে, আর পরাজিত নগরের স্ত্রী লোকের সাথে বলাতকার করা হয়।
পুরুষ মদপান আর দুতক্রীযায় নিজের সম্পতি হারায়। আর স্ত্রী লোকের ভাগ্যে নেমে আসে খুধা।
পুরুষের অহঙ্কার খুন্নহয় আর স্ত্রী লোকের স্বাধীনতা ও সুখে বাধা উৎপন্ন হয়ে যায়।
পুরুষ জীবনে পরাজিত হয়ে পরিবারকে ত্যাগ করে
আর স্ত্রী নিজের সন্তান দের খুদা নিবারনের কারনে সংঘর্ষ করতে থাকে।
সমগ্র সংসারের দঃখের হিসেব করুন। স্পষ্ট দেখতে পাবেন পুরুষের তুলনায় স্ত্রী লোক অধিকতর দুঃখ ভোগ করে।
এ কোন প্রকারের সমাজ রচনা করেছি আমরা। যেখানে মনস জাতীর অর্ধেক ভাগ অপর অর্ধেক ভাগকে নিরন্তর পদদলিত করছে।
আর সেই পদদলিত স্ত্রী লোক মানুষের ভবিষ্যতের জন্মদায়িনী।
সৃষ্টিকে দেখুন নতুন বৃক্ষকে জন্মদান কারী বীজের আশপাশে ঈশ্বর ফুলের পাপরি নির্মাণ করেছে।
তাকে রং ও সুগন্ধ দিয়ে ভরে দিয়েছেন।
যেখানে ভবিষতের জন্মহয় সেখানেতো কেবল সৌন্দর্য, কেবল সুখ।
সন্তস ও সম্মান পাওয়া আবসক নয় কী?
কিন্তু সমাজ স্ত্রী লোককে দঃখ দিয়ে সমগ্র ভবিষত কে দঃখ দ্বারা পূর্ণ করতে থাকে।
প্রহার, শোষণ, পীড়া এই সবে ঝলসে যাওয়া স্ত্রী লোক সাস্থবান সুখী সন্তানের জন্ম কোন প্রকারে দেবে ?
অর্থাৎ যে যে সময় কোন স্ত্রী লোকের অপমান হয়, কোন স্ত্রী লোকের উপর শোষণ হয়
কোন নারীর কেষ আকর্ষন করা হয়, সেই সেই সময় কোন না কোন রূপে এক যুদ্ধের জন্মহয়, কোন না কোন রূপে মহাভারতের আরম্ভ হয়।
স্বয়ং বিচার করুন। বারং বার বিচার করুন।
ভগবান শ্রী কৃষ্ণ
0 মন্তব্যসমূহ
Comment